শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯:৫৬ অপরাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
দুই দিনের সফরে আজ বরিশাল আসছেন অতিথি গ্রুপ অব কোম্পানির এমডি লায়ন সাইফুল ইসলাম সোহেল  পিরোজপুর ভান্ডারিয়ার যুব মহিলা লীগ নেত্রী জুথি গ্রেফতার গৌরনদীতে তিন দফা দাবি আদায়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল উপজেলা প্রশাসনকে ১৫ দিনের আল্টিমেটাম গ্রেনেড হামলার মামলা থেকে তারেক রহমানসহ বিএনপি নেতারা খালাস পাওয়ায় গৌরনদীতে আনন্দ মিছিল বরিশালের বাকেরগঞ্জসহ চারটি থানা এবং উপজেলায় নাগরিক কমিটি গঠন   আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনা বিহীন বাংলাদেশ শান্তিতে থাকবে, এটা অনেকেরই ভালো লাগেনা-এম. জহির উদ্দিন স্বপন তারেক রহমানের বিজ্ঞ নেতৃত্বের কারণে শেখ হাসিনাকে পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছি-এম. জহির উদ্দিন স্বপন গৌরনদীতে দৈনিক যুগান্তরের বিরুদ্ধে বিড়ি শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল দুষ্টামিটাও ছিল যেমন স্পর্শকাতর, খেসারাতটাও দিতে হল তেমনি ভয়ঙ্কর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দলের ৫ সদস্যের বরিশাল মহানগরে আহ্বায়ক কমিটি গঠন
১৪ বছর বয়সেই ব্যাংকমালিক!

১৪ বছর বয়সেই ব্যাংকমালিক!

১৪ বছরের এক কিশোরের কাছে অর্থের মানে কী? এই বয়সী কারও কাছে যদি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট আর সেভিংসের মানে জানতে চাওয়া হয়, তা হলে উত্তরটা গোলমেলে হওয়ার আশঙ্কাই বেশি। তারা শুধু মাথা ঘামায় পকেটমানি নিয়ে। এই টাকা ইচ্ছামতো খরচ করে কৈশোরের স্বাদ মিটিয়ে থাকে। অথচ এই বয়সের এক কিশোর সত্যিকারের ব্যাংক বানিয়ে বিশ্বে সাড়া ফেলে দিয়েছে। সেই ব্যাংকের টাকা ডেবিট কার্ডের মাধ্যমে লেনদেনও চলছে। বিশ্বের সবচেয়ে তরুণ ব্যাংকার হোসে অ্যাডলফো কুইসোকালা কন্ডোরি। পেরুর বাসিন্দা সে। কেন ব্যাংক বানানোর কথা তার মাথায় এলো? কীভাবেই বা আস্ত ব্যাংক বানিয়ে ফেলল হোসে?

মাত্র সাত বছর বয়সে প্রথম চিলড্রেনস সেভিংস ব্যাংক গড়ে তোলে হোসে। প্রথমে তার সহপাঠীরাই ছিল গ্রাহক। এখন তার ব্যাংকের গ্রাহক সংখ্যা হাজার দুয়েক! আটজন কর্মী নিয়ে ব্যাংক চালায় হোসে। তারা সবাই হোসের থেকে বয়সে অনেক বড়। হোসের ব্যাংকের নাম বার্টসেলানা স্টুডেন্টস ব্যাংক।

হোসে দেখেছিল কীভাবে তার সহপাঠীদের একাংশ বাজে খরচ করে পকেটমানি শেষ করে। উল্টো দিকে কোনো সহপাঠী হয়তো টাকার অভাবে বইটাও ঠিকমতো কিনে উঠতে পারে না। তখনই তার মাথায় এই অভিনব ভাবনা আসে।

তার ব্যাংকের সবচেয়ে অভিনব বিষয় হলো গ্রাহকদের অ্যাকাউন্টে টাকা রাখতে হয় না। বদলে পরিত্যক্ত প্লাস্টিকের জিনিস রাখতে হয়। যে যত প্লাস্টিক জমাতে পারবেন, সেই মতো তার অ্যাকাউন্টে টাকাও জমবে। সেই সঞ্চিত টাকা ডেবিট কার্ড দিয়ে লেনদেনও করতে পারবেন গ্রাহক।

ব্যাংক শুরু হয়েছিল ক্লাসরুম থেকে। ব্যাংক চালু করে ডেবিট কার্ড ছাপিয়ে প্রথমে সহপাঠীদের দিয়েছিল সে। বিষয়টিতে এতটাই কৌতূহল জন্মায় যে, ক্রমে স্কুলের বাইরেও প্রচুর গ্রাহক তার ব্যাংকে অ্যাকাউন্ট খুলে ফেলেন।

এর ফলে দুটো উদ্দেশ্য পূরণ হয়। এক, ছোটরা উপার্জন করতে শুরু করল এবং দুই, পেরুর রাস্তাঘাট প্লাস্টিক জঞ্জালমুক্ত হলো। এ কাজের জন্য ২০১৮ সালে হোসে আন্তর্জাতিক জলবায়ু পুরস্কার পায়।

এই কম বয়সেই বিশ্বকে সবুজ করার পাশাপাশি সহপাঠীদের পকেটও চিরসবুজ রাখার কঠিন দায়িত্ব নিয়ে ফেলেছে হোসে। সূত্র : আনন্দবাজার

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com